Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সাম্প্রতিক কর্মকান্ড

১। বই বিতরণঃ

উৎসবমুখর পরিবেশে ১ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে পিটিআই প্রাঙ্গণে বই উৎসব উদযাপন করা হয়।

 

২। পরীক্ষণ বিদ্যালয়ে ভর্তি লটারিঃ

পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির সকল সদস্যের উপস্থিতিতে, ৩ জানুয়ারি ২০১৮ পিটিআইয়ের উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে ২০১৮ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের ভর্তি লটারি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ভর্তি লটারি কার্যক্রমে জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভূমি), রায়পুরা উপজেলা।

 

৩। বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতাঃ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০১৮

পিটিআই রায়পুরা প্রতি বছরের মতো এবারো ডিপিএড প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণ এ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০১৮ জাকজমকভাবে আয়োজন করে। ০৮/০২/২০১৮ তারিখ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০১৮ অনুষ্ঠিয় হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু মহোদয়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রায়পুরা উপজেলার মেয়র জনাব মো: জামাল উদ্দিন মহোদয় সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ। শুরুতেই মশাল জ্বালিয়ে এম.পি মহোদয় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। বিভিন্ন ইভেন্টের প্রতিযোগিতা শেষে ডিপিএড প্রশিক্ষণার্থী ও পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা  দুইটি মনোজ্ঞ ডিসপ্লে উপস্থাপন করেন। ডিসপ্লে শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে বিজয়ীদের মাঝে প্রধান অতিথি পুরষ্কার বিতরণ করেন।

 

৪। ২১ ফেব্রুয়ারিঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহিদ দিবস

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতির জন্য এক মাইলফলক।  প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি বা বাংলা ০৮ ফাল্গুন ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করা হয়। ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট জয়লাভ করলে ০৯ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তখন থেকে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে  ঢাকায় ছাত্র জনতার যে আত্মত্যাগ তা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে প্রতি বছর এ দিনটি শহীদ দিবস ও জাতীয় শোক দিবস হিসেবে উদযাপিত হত।

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি যে চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে বাঙালিরা রক্ত দিয়ে মাতৃভাষাকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, আজ তা দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে ২১ ফেব্রুয়ারিকে, ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে এ দিবসটি জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোতে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়ে আসছে।

রায়পুরা পিটিআইও প্রতি বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ উদযাপন করে আসছে।

 এ বছর দিবসের শুরুতেই  রাত ১২ টায় সুপারিনটেনডেন্ট মহোদয় রোখসানা পারভীন, ইন্সট্রাক্টরবৃন্দ ও প্রশিক্ষনার্থীবৃন্দ রায়পুরা উপজেলার কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর সকালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহিদ দিবস উপলক্ষে র‍্যালীর আয়োজন করা হয়। র‍্যালীতে অংশগ্রহণ করেন মোমবাতি প্রজ্জ্বলন র‍্যালি শেষে পিটিআই এর শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

রায়পুরা পিটিআই এ দিবসটি ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণভাবে পালনের পাশাপাশি একটু ভিন্নভাবে উদযাপনের জন্য বাংলা ভাষা চর্চা বিষয়ে ‘বর্ণ নিশ্বাস’ শিরোনামে একটি বিশেষ কার্যক্রম গ্রহণ করেছিল।  ‘বর্ণ নিশ্বাস’ কার্যক্রমে ডিপিএড প্রশিক্ষণার্থী ও পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ০৮ পরিষদের আয়োজনে ০৮ টি স্টল প্রদর্শনী হয়। ০৮ টি স্টলের নাম ছিল বর্ণ, শব্দ, বাক্য,ভাবব্যঞ্জনা, ব্যাকরণ, বাংলা সাহিত্যের লেখক- লেখিকা, বিশ্ব ভাষা ও বাংলা ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এ স্টলে নানা প্রদর্শনীর ও মুক্তমঞ্চে নানা উপস্থাপনের মাধ্যমে এ বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।

 

৫। ১৭ মার্চঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী। ১৯৯৬ সাল থেকে  জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও পিটিআই রায়পুরা, নরসিংদী এ দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় শিশুদের অংগ্রহণে পালন করেছে। র‍্যালীর আয়োজনের মাধ্যমের দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। র‍্যালীতে অংশগ্রহণ করেন সুপারিনটেনডেন্ট মহোদয় রোখসানা পারভীন, ইন্সট্রাক্টরবৃন্দ, প্রশিক্ষনার্থীবৃন্দ ও পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এছাড়াও দিবসটি উদযাপনে পিটিআই রায়পুরা ডিপএড প্রশিক্ষনার্থী ও পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে  নানা কার্যক্রমের আয়োজন করে। আয়োজনের মধ্যে ছিল -

  1. প্রশিক্ষনার্থীদের পোস্টার প্রদর্শনী
  2. উপকরণ প্রদর্শন
  3. মুক্তমঞ্চে পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কার্যক্রম উপস্থাপনা
  4. ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ডিসপ্লে (পাজল গেইম) প্রদর্শন

 

৬। ২৫ মার্চঃ জাতীয় গণহত্যা দিবস

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হত্যাযজ্ঞ শুরু করে৷ পাকিস্তানিদের অপারেশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্জেন্ট জহুরুল হক হল এবং জগন্নাথ হলের ছাত্রদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়৷ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশেপাশের বহু সংখ্যক শিক্ষক ও সাধারণ কর্মচারীদেরও হত্যা করা হয়৷ রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আক্রমণ করে হত্যা করা হয় পুলিশ বাহিনীর বহু সদস্যকে৷ পিলখানার ইপিআর-এর কেন্দ্রে আচমকা আক্রমণ চালিয়ে নির্বিচারে হত্যা করা হয় নিরস্ত্র সদস্যদের৷ ধারণা করা হয়, সেই কাল রাতে কেবল ঢাকা ও তার আশে পাশের এলাকাতে প্রায় এক লক্ষ নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল৷ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বর্বরোচিত ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের জন্য ২৫শে মার্চকে জাতীয়ভাবে ‘গণহত্যা দিবস' হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

পিটিআই রায়পুরা এ বছর দ্বিতীয়বারের মতো এ দিবসটি ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পালন করে।  এই দিন রাতে পিটিআই রায়পুরা ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন করে। মোমবাতি প্রজ্জ্বলন এর মাধ্যমে একটি মানচিত্র তৈরি করেন পিটিআই এর প্রশিক্ষণার্থীরা। মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করা হয় পিটিআই এর হোস্টেলগুলো ছাদেও। এই পুরো আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন সুপারিনটেনডেন্ট মহোদয় রোখসানা পারভীন, ইন্সট্রাক্টরবৃন্দ ও প্রশিক্ষনার্থীবৃন্দ।

 

৭। ২৬ মার্চঃ মহান স্বাধীনতা দিবস

প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও পিটিআই, রায়পুরা, নরসিংদী তে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সকাল ৮ টার সময় পিটিআইয়ের নেতৃত্বে রেলি বের করা হয়। উক্ত রেলিতে অংশগ্রহণ করেন সুপারিনটেনডেন্ট সহ পিটিআই কর্মকর্তাবৃন্দ, ডিপিএড প্রশিক্ষণার্থী ও পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী।

রেলিটি রায়পুরা বাজার প্রদক্ষিণ করে আশার পর পিটিআইয়ের মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়। উক্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল- বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা অবলম্বনে ভূমিকাভিনয়। এতে পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানের আরও একটি আকর্ষণ ছিল, প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতার গান পরিবেশনা।

 

৮। পহেলা বৈশাখ ১৪২৫: মঙ্গল শোভাযাত্রা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ১৯৮৯ সালের পয়লা বৈশাখে প্রথমবারের মতো এ মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় বর্ষবরণের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে মঙ্গল শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয়। প্রায় চার দশকের এই ঐতিহ্যবাহী মঙ্গল শোভাযাত্রা গত ৩০ নভেম্বর ২০১৬ ‘বিশ্ব ঐতিহ্য’ হিসেবে ইউনেসকোর স্বীকৃতি লাভ করে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ইউনেসকোর এক সভায় এ মঙ্গল শোভাযাত্রাকে ‘ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

এই ধারাকে সামনে রেখে প্রতিবছর রায়পুরা পিটআই তে ১লা বৈশাখে বর্ণাঢ্য সাজে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা করা হয়। এ বছর মঙ্গল শোভাযাত্রায় পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ ডিপিএড প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে প্রায় ৫০০ প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ও মুখোশ বিতরণ করা হয়, যা অত্র পিটিআইয়ের সুপারিনটেনডেন্ট এর নেতৃত্বে তৈরি করা হয়। তবে মঙ্গল শোভাযাত্রার আরও একটি প্রধান আকর্ষণ ছিল বিশালাকৃতির হাতির মূর্তি। এটি অত্র পিটিআই এর সহঃ সুপারিনটেনডেন্ট এর নেতৃত্বে ডেপিএড প্রশীক্ষণার্থীদের সহযোগিতায় তৈরি করা হয়।

এরপর মঙ্গল শোভাযাত্রা শেষে প্রায় ৫০০ জনকে বিনামূল্যে শরবত এবং প্রায় ৭০০ জনকে বিনামূল্যে ঝালমুড়ি বিতরণ করা হয়। সবশেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে পহেলা বৈশাখের সমাপ্তি টানা হয়।

 

৯। ১৭ এপ্রিলঃ ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস

১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সনদ ঘোষণা করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের জন্মলগ্নের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদসহ মন্ত্রিসভার অন্য মন্ত্রীরা এই পুণ্যভূমিতে শপথ গ্রহণ করেন।

১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। বাঙালি জাতির এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিলো। এর ২১৪ বছর পর পলাশীর আম্রকাননের অদূরে ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলা আম্রকাননে বাংলাদেশের স্বাধীনতার নতুন সূর্য উদিত হয়।

ঐতিহাসিক মুজিবনগরের এই ইতিহাসকে অন্তরে লালন করেই এ বছর রায়পুরা পিটিআই তে দিবসটি উদযাপন করা হয়। ১৭ এপ্রিল ২০১৮ রোজ মঙ্গলবার সকালের সমাবেশ শেষে পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের মুক্তমঞ্চে ভূমিকাভিনয়ের মাধ্যমে মুজিবনগর দিবস উদযাপন করেন। এখানে শিক্ষার্থীরা ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ থেকে শুরু করে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে দিবসগুলোকে ফুটিয়ে তোলেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক জনাব তাপস কুমার বিশ্বাস, রায়পুরা পিটিআইয়ের সুপারিনটেনডেন্ট সহ সকল কর্মকর্তাগণ এবং ডিপিএড প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দ।